Talha 1

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ ঝরছেই, যেন দেখার কেউ নেই

 মহাসড়কে হালকা যান

বাংলাদেশের মহাসড়কে যাত্রী পরিবহনে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ইজি-বাইক, নসিমন-করিমন, ভটভটির মতো বহুমাত্রিক যানবাহন চলাচল করে।


এমনকি পণ্যবাহী গাড়িতেও যাত্রী তোলা হচ্ছে অহরহ যা উৎসবের সময় আরও বেড়ে যায়।


মহাসড়কে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, অবৈধভাবে চলাচলকারী এসব যানবাহনের চলাচল দুর্ঘটনার অন্যতম বড় কারণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা।


যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, ঈদের সময় দূরপাল্লার পরিবহনের ভাড়া বাড়িয়ে দেয়ার কারণে স্বল্প আয়ের মানুষেরা বাড়ি যেতে এই ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প পরিবহনগুলো বেছে নেন।


অথচ এ ধরণের নিষিদ্ধ ও অবৈধ যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে বিআরটিএর নিজস্ব কোনো জনশক্তি নেই। এই দায়িত্ব হাইওয়ে পুলিশের হলেও এ নিয়ে তাদের তৎপরতা নিয়েও আছে প্রশ্ন।


নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কিভাবে মহাসড়কে স্বল্পগতির এসব যানবাহন চলাচল করছে এমন প্রশ্নের জবাবে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শাহবুদ্দিন খান বলেছেন, সড়ককে ব্যবস্থাপনায় আনার দায়িত্ব শুধু হাইওয়ে পুলিশের নয়।


এক্ষেত্রে আরও যেসব অংশীদার আছে তাদের সাথে সমন্বয় করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে তিনি জানান।


বুয়েটের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ব্যাটারিচালিত যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বিআরটিএ আইনে মহাসড়কে এ ধরণের ধীরগতির যানবাহন চলা নিষিদ্ধ। মহাসড়কে থ্রি-হুইলার নিষিদ্ধে ২০১৪ ও ২০১৭ সালে হাইকোর্টের নির্দেশনা দেয়।


সড়ক বিভাগ ২০১৫ সালে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মহাসড়কে এ ধরণের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হলেও অনুমোদন ছাড়াই মহাসড়কে চলছে।



যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য বলছে, ঈদ বা বড় কোনো উৎসবে ছুটির সময় মহাসড়ক ধরে বিভিন্ন জেলায় মানুষের চলাচল বেড়ে যায়। তখন এ ধরণের দুর্ঘটনার খবর বেশি পাওয়া যায়।


গত এক দশকে মহাসড়কে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও সে তুলনায় নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়নি।


এর পেছনে চালকদের বেপরোয়া ও অনিয়ন্ত্রিত গতিতে গাড়ি চালানো, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, আইনের প্রয়োগের অভাবসহ বছরের পর বছর এই খাতে পাঁচটি মূল সমস্যাকে দায়ী করছেন সড়ক পরিবহন বিশেষজ্ঞ


মহাসড়কে হালকা যান

বাংলাদেশের মহাসড়কে যাত্রী পরিবহনে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ইজি-বাইক, নসিমন-করিমন, ভটভটির মতো বহুমাত্রিক যানবাহন চলাচল করে।


এমনকি পণ্যবাহী গাড়িতেও যাত্রী তোলা হচ্ছে অহরহ যা উৎসবের সময় আরও বেড়ে যায়।


মহাসড়কে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, অবৈধভাবে চলাচলকারী এসব যানবাহনের চলাচল দুর্ঘটনার অন্যতম বড় কারণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা।


যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, ঈদের সময় দূরপাল্লার পরিবহনের ভাড়া বাড়িয়ে দেয়ার কারণে স্বল্প আয়ের মানুষেরা বাড়ি যেতে এই ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প পরিবহনগুলো বেছে নেন।


অথচ এ ধরণের নিষিদ্ধ ও অবৈধ যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে বিআরটিএর নিজস্ব কোনো জনশক্তি নেই। এই দায়িত্ব হাইওয়ে পুলিশের হলেও এ নিয়ে তাদের তৎপরতা নিয়েও আছে প্রশ্ন।


নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কিভাবে মহাসড়কে স্বল্পগতির এসব যানবাহন চলাচল করছে এমন প্রশ্নের জবাবে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শাহবুদ্দিন খান বলেছেন, সড়ককে ব্যবস্থাপনায় আনার দায়িত্ব শুধু হাইওয়ে পুলিশের নয়।


এক্ষেত্রে আরও যেসব অংশীদার আছে তাদের সাথে সমন্বয় করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে তিনি জানান।


বুয়েটের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ব্যাটারিচালিত যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বিআরটিএ আইনে মহাসড়কে এ ধরণের ধীরগতির যানবাহন চলা নিষিদ্ধ। মহাসড়কে থ্রি-হুইলার নিষিদ্ধে ২০১৪ ও ২০১৭ সালে হাইকোর্টের নির্দেশনা দেয়।


সড়ক বিভাগ ২০১৫ সালে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মহাসড়কে এ ধরণের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হলেও অনুমোদন ছাড়াই মহাসড়কে চলছে।

Post a Comment

0 Comments